ব্লগিং শুরু করা এখন ব্লগার এবং ওয়ার্ডপ্রেসের মতো প্লাটফর্মের কারণে অনেক বেশি সহজ হয়ে গেছে। কিন্তু ব্লগিং এ বর্তমানে মূল চ্যালেঞ্জ হলো ব্লগে ভিজিটর বৃদ্ধির উপায় বের করা এবং ট্রাফিক ধরে রাখা। একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগের প্রাণ হলো ট্রাফিক। ভিজিটর বিহীন ব্লগ থেকে ইনকাম, আর বিনা অস্ত্রে যুদ্ধের ময়দানে নামা একই কথা।
যারা ইতোমধ্যেই কোনো ওয়েবসাইট বা ব্লগের মালিক, তাঁরা নিশ্চয়ই জানেন আপনার ব্লগিং ক্যারিয়ারে সফলতা পেতে ভিজিটর বৃদ্ধির উপায় খুঁজে বের করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। ব্লগ থেকে ইনকাম করার মূলমন্ত্রই হলো ব্লগে ভিজিটরদের আনাগোনা।
এমন অনেক ব্লগার আছেন যারা ব্লগ খুলে বসে আছেন, কিন্তু ব্লগে ট্রাফিক বৃদ্ধি করতে না পারায় ইনকাম করতে পারছেন না। আবার অনেক ব্লগার আছেন শুরুতে নিজের ওয়েবসাইটে ভালো সংখ্যক ভিজিটর থাকার পরও কিছু ভুলের কারণে ভিজিটর ধরে রাখতে পারেন নি।
আমরা তাঁদের কথা ভেবেই আজকের আর্টিকেলটি লিখছি। আপনি যদি একজন নতুন ব্লগার হন কিংবা পুরাতন ব্লগার হওয়ার পরও নিজের ব্লগে ভিজিটর বৃদ্ধি করার উপায় খুঁজে পেতে হিমশিম খাচ্ছেন, তবে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্যই।
আমরা এই আর্টিকেলে ব্লগ ট্রাফিক বাড়ানোর কিছু সহজ ও কার্যকরী উপায় নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।
একনজরে সম্পূর্ণ আর্টিকেল
ব্লগের ভিজিটর বৃদ্ধি করার উপায়
আপনারা ইতোমধ্যেই জেনে গেছেন, একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগে ভিজিটর কতটা গুরুত্বপূর্ণ। ব্লগে ভিজিটর বৃদ্ধি করা খুব একটা সহজ কাজ নয়। চিন্তা করবেন না, ব্লগ প্রমোট করার জন্য আপনাকে মার্কেটিং গুরু হতে হবে না। কিছু নিয়ম অনুসরণ করলে আপনি আপনার ব্লগে সহজেই কাঙ্খিত মানের ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন।
একটি সাইটে ভিজিটর বাড়ানোর কিছু স্ট্রাটেজি রয়েছে। যেমন:
- রিসার্চ
- ‘কোয়ালিটি’ প্লাস ‘এসইও কনটেন্ট’
- কনটেন্ট মার্কেটিং
আমরা আপনাদের সুবিধার্থে এখানে ব্লগের ভিজিটর বৃদ্ধি করার ৭ টি উপায় তুলে ধরবো। আপনারা এগুলো ফলো করলে খুব সহজেই নিজের ব্লগে ভিজিটর বৃদ্ধি করতে সক্ষম হবেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে ব্লগে ভিজিটর বৃদ্ধির উপায়গুলো জেনে নেয়া যাক;
ব্লগ ভিজিটর বৃদ্ধি করতে রিসার্চ করুন
ব্লগ কনটেন্ট তৈরির আগে আপনার অডিয়েন্স সম্পর্কে স্টাডি করার জন্য সময় নিন। তারা আসলে কী খুঁজছে? আপনার কাছে কি পেলে তারা বারবার ফিরে আসবে?
নিচের প্রশ্নের উত্তর খুঁজে খুব সহজেই উত্তর পেয়ে যেতে পারেন।
- আপনার target audience কারা?
- আপনার কাছে কোন সমস্যার সমাধান খুঁজছে?
- তারা মূলত কি ধরনের কনটেন্ট আশা করছে?
- সাধারণত কোন মাধ্যমে তারা নিজেদের প্রশ্নের উত্তর কিংবা সমস্যার সমাধান খুঁজছে?
উপরের প্রশ্নগুলোর উত্তর খুঁজে পেলে অডিয়েন্সের চাহিদা সম্পর্কে ক্লিয়ার আইডিয়া পাবেন। আরো বিশদভাবে রিসার্চ করার জন্য নিচের প্রশ্নগুলোও যুক্ত করে নিতে পারেন।
- ভিজিটরদের গড় বয়স কত?
- তাদের পেশা কী?
- তাদের শিক্ষাগত যোগ্যতা কতটুকু?
- তারা আসলে কোন বিষয়ে দক্ষ কিংবা কোন বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করতে চাচ্ছে?
উপরের এই অডিয়েন্স প্রোফাইলটি ই-কমার্স মার্কেটে বায়ার প্রোফাইল নামেও পরিচিত। আপনিও যদি কোনো অনলাইন স্টোর নিয়ে কাজ করে, তবে ভিজিটর বৃদ্ধি করার জন্য তথা বিক্রি বাড়াতে আপনার অবশ্যই এই এনালাইসিসটি করা উচিৎ।
কীওয়ার্ড রিসার্চ করুন
SEO experts এবং কনটেন্ট রাইটারদের ব্যবহৃত লেখার একটি টেকনিক হলো Keyword research.
এই রিসার্চের মাধ্যমে ইউজাররা কোন শব্দ বা বাক্য গুগলে লিখে আপনার পরবর্তী লেখা আর্টিকেলটি সার্চ করছে তা জানা যায়।
সাধারণত নতুন ব্লগাররা নিজের অনুমানের উপর কিওয়ার্ড নির্বাচন করেন, সেক্ষেত্রে এটি সঠিক এবং ভুল দুটোই হতে পারে। যেহেতু রিসার্চ করার সুযোগ রয়েছে তখন imagine কেন?
অনুমানের উপর কিওয়ার্ড নির্বাচন করে লেখা কনটেন্ট এর ক্ষেত্রে অনেক বেশি সম্ভাবণা থাকে যে আর্টিকেলটি সার্চ ইঞ্জিনে ভালো অবস্থান তৈরি করতে পারবেনা।
এর দুটো কারণ হতে পারে। প্রথমত সেই কিওয়ার্ড লিখে কেউ সার্চ করছেনা, এবং দ্বিতীয়ত এই কিওয়ার্ডের জন্য কম্পিটিশন অনেক বেশি।
সুতরাং কিওয়ার্ড রিসার্চ করে নিচের বেনিফিটগুলো নিতে পারেন:
- লোকেরা আসলে কি খুঁজছে
- জনপ্রিয় কিওয়ার্ডের জন্য ইউনিক কনটেন্ট আইডিয়া
- কম্পিটিটরদের থেকে ধারণা নিয়ে তাদের কনটেন্টকে পিছনে ফেলা
- একটি সিরিজ কনটেন্ট তৈরি করে পার্মানেন্ট ট্রাফিক তৈরি করা
এখন প্রশ্ন হলো কিওয়ার্ড রিসার্চ কিভাবে করে? এটা এতটা কঠিন কিছু নয়। ইন্টারনেটে অনেক ফ্রি এবং পেইড কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলস রয়েছে।
এসইও অপটিমাইজড কোয়ালিটি কনটেন্ট তৈরি করুন
আপনার ব্লগটিতে ভিজিটর ধরে রাখতে হলে কোয়ালিটি সম্পন্ন এসইও অপটিমাইজড আর্টিকেল পাবলিস করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনাকে একটি আর্টিকেল পাবলিস করার পূর্বে দেখে নিতে হবে, এটি আসলেই অন্যদের উপকারে আসবে কী না?
আপনি যদি অন্যের উপকার হয় এমন তথ্যবহুল আর্টিকেল লিখতে পারেন, তবে ভিজিটররা আপনার ওয়েবসাইটটি ফলো করতে আগ্রহবোধ করবে।
কিন্তু আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটটিতে এমন আর্টিকেলে ভরিয়ে দেন, যা আসলে কারোরই কাজে আসলো না, তাহলে কিন্তু আপনার সাইটে ভিজিটর দীর্ঘস্থায়ী হবে না।
কনটেন্ট মার্কেটিং করুন
আমরা রিসার্চ করেছি, কীওয়ার্ড নির্বাচন করেছি যার সার্চ ভলিয়্যুম ভালো। এবার আমাদের আর্টিকেলটি পড়ানোর জন্য ভিজিটরসদের কাছে পৌছাতে হবে। এজন্য প্রয়োজন মার্কেটিং।
একজন ব্লগার হিসেবে আপনি অবশ্যই জানেন যে ব্লগে দুই ধরনের ট্রাফিক পাওয়া যায়, অর্গানিক এবং ইন-অর্গানিক। প্র্রথমে আমরা অর্গানিক ট্রাফিক পাওয়ার জন্য অনপেজ এসইও অপটিমাইজড আর্টিকেল লিখেছি, পরবর্তীতে গুগলে নিয়ে আসতে হবে।
সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট
ব্লগে ভিজিটর বৃদ্ধির সবচেয়ে সহজ উপায় হচ্ছে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে নিজের ব্লগকে সাবমিট করা। মানুষ প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনে ( যেমন; গুগল, ইয়াহু, বিং ইত্যাদি) গিয়ে নিজেদের প্রয়োজনীয় কিওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করে থাকে।
আপনি যদি আপনার ব্লগটিকে বিভিন্ন জনপ্রিয় সার্চ ইঞ্জিনে সাবমিট করতে পারেন, তবে ভিজিটররা ঐসব সার্চ ইঞ্জিনে নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড সার্চের মাধ্যমে আপনার ব্লগটিতে ভিজিট করার সুযোগ পাবে। ফলে আপনার ব্লগে অর্গানিক ভিজিটর বৃদ্ধি পাবে।
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইটে শেয়ার
বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের মানুষ সামজিক যোগাযোগের জন্য বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছে। বর্তমানে এমন কয়েকটি সোশ্যাল মিডিয়া রয়েছে, যা বিশ্বের প্রতিটি প্রান্তের মানুষ ব্যবহার করে থাকে।
ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি সোশ্যাল মিডিয়াগুলোতে সারা বিশ্বের মানুষের আনাগোনা। আপনি আপনার ব্লগে ভিজিটর বৃদ্ধির জন্য এই এক্টিভ সোশ্যাল মিডিয়াগুলোকে কাজে লাগাতে পারেন।
এর জন্য আপনাকে ঐসব সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ওয়েবসাইট রিলেটেড পেজ খুলতে হবে। এরপর নিজের আর্টিকেলের লিংকসহ মানুষকে আকৃষ্ট করার মতো পোস্ট শেয়ার করতে পারেন। এতে আপনি আপনার ব্লগটিতে খুব সহজেই অনেক অনেক ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন।
ব্যাকলিংক তৈরি করা
ব্লগে ভিজিটর বৃদ্ধির খুবই কার্যকরী উপায় হচ্ছে ব্যাকলিংক তৈরি করা। আপনি যদি নতুন ব্লগার হয়ে থাকেন, তবে ব্যাকলিংক নিয়ে আপনার মনে কৌতূহল কাজ করতে পারে।
তাই আপনার কৌতূহল দূর করতেই, আমি ব্যাকলিংক কি? এ বিষয়ে প্রাথমিক ধারণা দিয়ে দিচ্ছি। ব্যাকলিংক মানে হলো আপনার ওয়েবসাইটটির URL অন্য কোনো ওয়েবসাইটের পোস্টে external link হিসেবে যুক্ত করা।
ধরুন, আপনি আমার এই আর্টিকেলটিতে আপনি একটি ব্যাকলিংক করতে চাইতেছেন। তাহলে, আপনার ব্লগের যে URL আছে সেটিকে আমি আমার এই আর্টিকেলে external link হিসেবে যুক্ত করে দিবো।
আপনি আপনার ব্লগে এই ব্যাকলিংকের মাধ্যমে খুব সহজেই ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন। এর জন্য আপনার কাজ হলো, জনপ্রিয় কিছু ওয়েবসাইটে আপনার ওয়েবসাইটটির জন্য ব্যাকলিংক তৈরি করা।
ফলে ঐ ওয়েবসাইটের ভিজিটরগুলো লিংকের মাধ্যমে খুব সহজেই আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারবে।
ভিডিও শেয়ারিং / মার্কেটিং
আপনার ব্লগে ভিজিটর বৃদ্ধির একটি ভালো মাধ্যম হতে পারে এই ভিডিও মার্কেটিং। এক্ষেত্রে আপনি ইউটিউবকে কাজে লাগাতে পারেন। ইউটিউব হচ্ছে ভিডিও শেয়ারিংয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় মাধ্যম। বিশ্বের সব প্রান্তের মানুষেরই এই ইউটিউবে সক্রিয়।
তো কিভাবে করবেন এই ভিডিও মার্কেটিং? এর জন্য আপনার প্রয়োজন পরবে একটি ইউটিউব চ্যানেলের। সেখানে আপনি আপনার ব্লগ সম্পর্কে বিভিন্ন ভিডিও তুলে ধরবেন। এমনভাবে প্রতিটি ভিডিও বানাবেন যেখানে আপনার ওয়েবসাইট বা ব্লগটিকে আকর্ষণীয় ভাবে তুলে ধরা হবে।
এবং আপনি আপনার ভিডিওর ডেস্ক্রিপশনে অবশ্যই নিজের ব্লগের লিংক দিয়ে দিবেন। এতে করে খুব সহজেই আপনি আপনার ব্লগটিতে ভিজিটর নিয়ে আসতে পারবেন।
ইমেইল মার্কেটিং
বর্তমানে আমরা অনেক বেশি ব্যস্ত। খাবার সামনে না দিলে ক্ষুধার কথাই মনে থাকেনা। আপনার ব্লগের কমেন্ট, সাবস্ক্রাইব লিস্ট থেকে ইমেইল লিস্ট তৈরি করে ফেলুন, প্রয়োজনে কিনেও নিতে পারেন।
এসব ইমেইলে চাহিদা সম্পন্ন আর্টিকেলের সুন্দর সারাংশ লিখে তাদের কাছে পাঠান, এমনভাবে লিখবেন যেন তারা এটা পড়ার প্রয়োজন অনুভব করে।
আপনার কাছে যদি ১০হাজার ইমেইল থাকে এবং ৫০% ওপেন করে তারপরেও আপনি ইমেইল মার্কেটিং থেকে আপনার ব্লগে ৫হাজার ভিজিটর বৃদ্ধি করতে পারবেন।
ফোরামে অংশগ্রহণ করুন
ফোরামে অংশগ্রহণ করার মাধ্যমেও আপনি আপনার ব্লগ বা ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে ফোরামের সদস্যদের প্রশ্নের উত্তরগুলো দিতে হবে।
আপনি কারো প্রশ্নের উত্তর দিয়ে সেই প্রশ্নের সাথে রিলেটেড আপনার ওয়েবসাইটের কোনো আর্টিকেলের লিংক দিয়ে দিতে পারেন। এতে করে ভিজিটররা আপনার লিংকে ক্লিক করে আপমার ব্লগে প্রবেশ করতে পারবে।
গেস্ট পোস্ট করুন
বিভিন্ন জনপ্রিয় ব্লগে গেস্ট পোস্ট করুন। এখন আপনি হয়তো ভাবতে পারেন, নিজের ব্লগ রেখে অন্য কারো ব্লগে পোস্ট করতে যাবো কেন? আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর বাড়াতেই আপনাকে গেস্ট পোস্ট করতে হবে।
বিভিন্ন জনপ্রিয় সাইটগুলোতে গেস্ট পোস্ট করে আপনি সেই আর্টিকেলে নিজের ওয়েবসাইটের লিংক যুক্ত করতে পারেন। এতে করে হবে কী, এ ওয়েবসাইটের ভিজিটররা আপনার লিংকটিতে ক্লিক করে আপনার ওয়েবসাইটটিতে চলে আসবে।
এছাড়াও জনপ্রিয় সাইটগুলোতে গেস্ট পোস্ট করে নিজের ওয়েবসাইটের লিংক দিয়ে দিতে পারলে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিনের কাছে আপনার ওয়েবসাইটটি গ্রহণযোগ্যতা পাবে বেশি। ফলে ভিজিটরও বাড়বে।
প্রশ্নোত্তর সাইটে যোগ দিন
বর্তমানে মানুষ সার্চ ইঞ্জিনের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রশ্ন-উত্তর সাইটে গিয়েও নিজেদের প্রশ্নের উত্তর খুঁজছে। এরকম একটি জনপ্রিয় সাইট কোরা। যার ডোমেইন অথরিটি ৯৫। বুঝতেই পারছেন কতটা জনপ্রিয় সাইটটি।
কোরায় বাংলা সাপোর্ট করে, পাশাপাশি বাংলা ভাষার জন্যই এখন অনেক প্রশ্নত্তোর সাইট রয়েছে যার মধ্যে অন্যতম বিস্ময় ডট কম।
জ্ঞান বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে এসব সাইটের এখন প্রচুর ট্রাফিক রয়েছে। সার্চ ইঞ্জিনে না গিয়ে এখানে প্রশ্ন করার একটাই কারণ, সবচেয়ে বেস্ট উত্তরটা খুঁজে পাওয়া।
সার্চ ইঞ্জিন নয়, শুধুমাত্র মানুষের জন্য লেখা উত্তর পেতেই এখানে প্রশ্ন করা হয়।
এসব সাইটে প্রশ্নের উত্তর দিয়ে আপনার কনটেন্ট লিঙ্ক যুক্ত করে দিলে প্রচুর ভিজিটরস পাওয়া যায়। প্রতিবর্তনের টপ ৫ ভিজিটরস রেফারালের একটি কোরা।
মন্তব্য করুন
আপনার ওয়েবসাইট রিলেটেড ওয়েবসাইটগুলোকে খুঁজে বের করুন। তাঁদের ব্লগের বিভিন্ন পোস্টে ভালো মন্তব্য করুন। তার সাথে কমেন্টে নিজের ব্লগের লিংক শেয়ার করে দিন।
যারা ঐ ব্লগের মন্তব্যগুলো পড়বে তার আপনার লিংকটিতে ক্লিক করে আপনার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতেই পারে।
শেষ কথা
একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগের জন্য ভিজিটর খুবই প্রয়োজন। ভিজিটর ছাড়া ওয়েবসাইটের কোনো মূল্যই নেই।
ব্লগে ভিজিটর বৃদ্ধি করার খুব একটা সহজ না হলেও কিছু নিয়ম মানলেই যেকেউ এটি করতে পারবে। আমরা এই আর্টিকেলে ব্লগে ভিজিটর বৃদ্ধির উপায় এবং সাথে সাথে ভিজিটর ধরে রাখারও কৌশল আলোচনা করছি।
আপনি আমাদের দেওয়া কৌশলগুলো সঠিকভাবে পালন করলে আপনার ব্লগে ভিজিটর বাড়াতে পারবেন। আপনার যদি এ বিষয়ে আরো কিছু জানার থাকে, তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না যেনো!
সব গুলো বিষয়ই উঠে এসেছে। খুব ভাল লাগলো।
ধন্যবাদ।
খুব ভালো লিখেছেন আপু
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া। সাথেই থাকুন!