বর্তমান সময়ে ফ্রিল্যান্সিং ব্যাপক জনপ্রিয় একটি কাজ হিসেবে বিবেচিত। আপনিও কি ফ্রিলান্সিং করে ইনকাম করতে চাচ্ছেন? জানতে চাচ্ছেন ফ্রিল্যান্সিং এ কি কি কাজ করা যায়, সবচেয়ে সহজ ফ্রিল্যান্সিং কাজ কোনটি? নতুন অবস্থায় মার্কেটের সাথে পরিচিত হতে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কোন কাজটি সহজ তা খোঁজা দোষের কিছু নয়। তাছাড়া Freelancing মার্কেটে কাজের বিস্তৃতি এখন এত বেশি যে আপনি হয়তো কাজের লিস্ট দেখে আশ্চর্য্য হয়ে বলবেন! আরে আমি তো এটা খুব ভালো পারি! তাহলে সময় নষ্ট না করে ইনকাম করলে সমস্যা কোথায়?
ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে অনেক বেকার যুবক যুবতী আজ স্বাবলম্বী এবং নিজেদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে সক্ষম হচ্ছে। দক্ষতা থাকলেই যে কেউ ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ করতে পারেন এবং এই কাজের মাধ্যমে টাকা উপার্জন করতে পারেন।
ছেলে মেয়ে গৃহিনী সকলেই এই কাজটি করতে পারবেন যদি তারা ফ্রিল্যান্সিংয়ের যেকোনো একটি বিষয়ের উপর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে ভালো দক্ষতা অর্জন করতে পারেন। তাছাড়া ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটে এখন অনেক সহজ কাজ রয়েছে যা হয়তো আপনি শখের বসেই করেন, অর্থাৎ আপনার এসব কাজের দক্ষতা আগে থেকেই রয়েছে।
সূচীপত্র
সবচেয়ে সহজ ফ্রিল্যান্সিং কাজ করার জন্য যা জানতে হবে
ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ করে সফল হতে প্রয়োজন শুধু একাগ্রতা ও ধৈর্য্য। ফ্রিল্যান্সিং কাজ করর জন্য বেসিক কিছু স্কিল এর দরকার হয়। যেমন কম্পিউটার ও ইন্টারনেট সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে।
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বিদেশি বায়াররা হায়ার করে থাকেন। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে ইংলিশে কথা বলার দক্ষতা থাকতে হবে এবং চ্যাটিংয়ে ইংরেজি ভালো লিখতে জানতে হবে। তা না হলে বিদেশীর বায়াররা কাজ দেওয়ার ক্ষেত্রে কথা বা চ্যাটিং এর সময় আপনার ভাষা বুঝতে পারবে না এবং আপনিও কাজে বেশি দূর এগিয়ে যেতে পারবেন না।
ফ্রিল্যান্সিং করতে কাজ শিখতে যাওয়ার আগে ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ সম্পর্কে জেনে নেওয়া জরুরী। তাই চলুন এবার ফ্রিল্যান্সিং এ যেসব কাজ করা যায় তার মধ্যে সেরা সহজ ১০টি ফ্রিল্যান্সিং জব সম্পর্কে নেই।
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ : Top 10 Easy freelance job list
ফ্রিল্যান্সিং এর বেশ কিছু সহজ কাজ রয়েছে। চলুন জেনে নেই ১০ টি সবচেয়ে সহজ ফ্রিল্যান্সিং কাজ সম্পর্কে।
১। টি–শার্ট ডিজাইন
ঘরে বসে টি-শার্ট ডিজাইন করে ভাল ইনকাম করা সম্ভব। আপনি যদি টি-শার্ট ডিজাইন এর কাজ ভাল করতে পারেন তাহলে এটাই পেশা হিসেবে নিতে পারেন। আমরা যে টি-শার্ট গুলো দেখি বা মার্কেটে পাই, এই টি-শার্টগুলোর ডিজাইন কেউ-না-কেউ করে থাকেন। যাদেরকে আমরা দেখতে পাই না কিন্তু তাদের কাজগুলো দেখা যায়।
আপনি যদি টি-শার্ট ডিজাইন এর কাজ শিখেন তাহলে এই ইন্ডাস্ট্রিতে আপনার ডিজাইন সাবমিট করে ভালো আয় করতে পারবেন। অ্যামাজন, ফাইবার, ফ্রিল্যান্সার এ ধরনের যত মার্কেটপ্লেস রয়েছে সেখানে আপনার ডিজাইন সাবমিট করতে পারেন।
অনেকে টি-শার্ট ডিজাইনারদের হায়ার করে থাকেন তাদের কোম্পানির টি-শার্টের ডিজাইন করে নিতে। আপনিও চাইলে টি-শার্ট ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে পারেন।
টি-শার্ট ডিজাইনের কনসেপ্ট ক্লিয়ার হতে পারলে সকল মার্কেটপ্লেস গুলোতে আপনিও খুব সহজে এই ফ্রিল্যান্স টি-শার্ট ডিজাইনার হিসেবে কাজ করতে পারবেন।
২। লোগো ডিজাইন
ফ্রিল্যান্সিং এ লোগো ডিজাইনের কাজ শিখে যে কেউ আয় করতে পারেন। আমরা যতগুলো প্রতিষ্ঠান দেখে থাকি, প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানের লোগো রয়েছে।
প্রতিষ্ঠান ছাড়াও ইউটিউব চ্যানেল, ফেসবুক পেজ, ই-কমার্স, অনলাইন নিউজ পোর্টাল এই প্রত্যেকটি প্রতিষ্ঠানের লোগো ডিজাইনের প্রয়োজন হয়।
এইসকল লোগো ডিজাইন করে থাকেন লোগো ডিজাইনাররা। লোগো ডিজাইন মার্কেটে সব সময় ডিমান্ড থাকে। অনলাইন ও অফলাইন সবক্ষেত্রেই লোগো ডিজাইনারের ডিমান্ড রয়েছে।
সেক্ষেত্রে আপনিও লোগো ডিজাইনের কাজ শিখে লোগো ডিজাইনার হিসেবে কাজ শুরু করতে পারেন।
৩। ফ্রিল্যান্স ফটো এডিটিং
ফ্রিল্যান্সিং এর কাজের মধ্যে ফটো এডিটিং একটি সহজ কাজ। আপনিও চাইলে ফটো এডিটিং এর কাজ শিখে এটি পেশা হিসেবে নিতে পারেন।
অন্য কাজের চাইতে ফ্রিল্যান্স ফটো এডিটিং সহজ কাজ-ই বলা যায়। বেসিক কিছু কাজ শিখে ফটো এডিটিং এর কাজ করা যায় খুব সহজেই।
আলীএক্সপ্রেস ও আমাজানে যেসব পণ্যের ছবি দেওয়া হয় তা শুধুমাত্র ছবি তুলে আপলোড করে দেওয়া হয় না। এই ছবিগুলো এডিট করে তারপর দেয়া হয়। এই ছবি এডিট করার জন্য ফটো এডিটর এর প্রয়োজন। চাইলে আপনিও এটা পেশা হিসেবে গ্রহণ করতে পারেন।
৪। ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট
ঘরে বসে ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট এর কাজ করতে পারেন। প্রত্যেকটি কোম্পানির একটি ওয়েবসাইট এর প্রয়োজন হয়। তাদের পণ্য ও সেবা গুলোকে এবং তাদের সকল ইনফরমেশন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ক্লায়েন্টদের কাছে প্রেজেন্ট করার জন্য।
ওয়ার্ডপ্রেস এর মাধ্যমে ওয়েবসাইট খোলার খরচ কম। আপনি যদি ওয়ার্ডপ্রেস এর কাজ ভালোভাবে শিখতে পারেন তাহলে এই কাজের ভালো চাহিদা রয়েছে। ওয়েবসাইটের মধ্যে ওয়ার্ডপ্রেস এর প্রয়োজনীয়তা বেশি। আপনিও চাইলে এই কাজ শিখে আয় করতে পারবেন।
৫। SEO
ঘরে বসে SEO কাজ করে সফল হওয়া সম্ভব। একটি ওয়েবসাইটকে গুগলে Rank করার জন্য SEO করতে হয়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ওয়েবসাইট মালিকেরা তাদের কাজের জন্য এসইও এক্সপার্ট দের হায়ার করে থাকেন।
SEO ট্রাইব্যুনালের তথ্যমতে প্রতিদিন মানুষ ৫.৬ বিলিয়ন টাইমস গুগলে বিভিন্ন বিষয়ে সার্চ করে থাকে, তাদের সমস্যার সমাধানের জন্য বা বিভিন্ন বিষয় খুঁজে বের করার জন্য।
তাই গুগলের Rank করার জন্য SEO এক্সপার্টদের ভালো চাহিদা রয়েছে। SEO করতে হলে কিছু বিষয়ে দক্ষতা থাকতে হয়। যেমন কনটেন্ট রাইটিং, কনটেন্ট মারকেটিং, অন পেজ SEO, অফ পেজ SEO, লিংক বিল্ডিং এবং ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট সম্পর্কে একটি ভালো ধারণা থাকতে হয়। বিশেষ করে ওয়ার্ডপ্রেস সম্পর্কে জানতে হয়। SEO কাজ শিখে ভালো ইনকাম করা যায়।
এসইও শেখার জন্য সেরা ৫টি ফ্রি এসইও কোর্স রয়েছে যেগুলো থেকে ভালো দক্ষতা অর্জন করা সম্ভব।
৬। ফ্রিলান্স ডাটা এন্ট্রি
খুব সহজেই ডাটা এন্ট্রির কাজ শিখা যায়। ডাটা এন্ট্রি কাজ শিখে যেকোন অফিশিয়াল জব খুব সহজেই পাওয়া যায়। বর্তমান সময়ে ডাটা এন্ট্রি কাজে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
যে কেউ ডাটা এন্ট্রির কাজ শিখে জব পেতে পারেন। ডাটা এন্ট্রির কাজ শিখতে অবশ্যই কম্পিউটারের ব্যবহার জানতে হবে এবং এ সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
ডাটা এন্ট্রি কাজের জন্য কিছু স্ক্রিল থাকা জরুরী। যেমন, ইংরেজি লিখতে, অডিও শুনে লিখতে পারা ও বলতে পারা, ট্রান্সলেট করতে পারা, টাইপিং এর স্পিড থাকা, এগুলো ডাটা এন্ট্রি কাজের সাথে সম্পর্কিত। এগুলো জানা থাকলে ডাটা এন্ট্রি কাজ করে ভালো ইনকাম করা সম্ভব।
৭। Jobboy.com
যারা প্রথমে ফ্রিল্যান্সিং এ কি কাজ করবেন বুঝতে পারছেন না তারা এই jobboy.com এর মাধ্যমে কাজ শুরু করতে পারেন। প্রথমে jobboy.com এ সাইন আপ করলে এর মধ্যে বিভিন্ন ক্যাটাগরি থাকে, যেগুলোর মধ্যে ইন্টারন্যাশনালী কাজ পাওয়া যায়।
এখানকার কাজগুলো মূলত ছোট ছোট হয়ে থাকে। বিভিন্ন ওয়েবসাইট সাইন আপ করা বা অ্যাপস ডাউনলোড করা এই ধরনের ছোটখাট কাজ করা হয়ে থাকে। jobboy.com এর মাধ্যমে খুব সহজেই আপনি এই কাজগুলো করতে পারবেন।
৮। People Per Hour
People Per Hour এর মাধ্যমে খুব সহজেই কাজ শুরু করতে পারেন। jobboy.com এর মত একই ভাবে কাজ করা যায়। সাইন আপ করার মাধ্যমে যে সকল ডিজিটাল সার্ভিস গুলো আছে সেগুলো সেল করতে পারবেন।
ডিজিটাল সার্ভিসে মেইল সাবমিট, ইমেইল মার্কেটিং, ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট এ ধরনের কাজই করা হয়ে থাকে। এটি অনলাইনের ভালো একটই সাইট।
৯। Rapidworkers.com
Rapidworkers এ কাজের আইটেম বেশি এবং এটাই ইনকাম বেশি হয়। যে কারণে এটা থেকে ভালো আয় করা সম্ভব। খুব সহজেই সাইন আপ এর মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে এই কাজ শুরু করতে পারেন।
এ সকল কাজে আপনি দেশে থেকে paypal, skrill, payoneer এগুলোর মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন। এটা নতুনদের জন্য ভালো কাজের সুযোগ তৈরি করে দেয় এবং নতুন নতুন কাজ শেখার আগ্রহ তৈরি করে।
১০। Copy Paste Typing
সঠিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে Copy Paste Typing এর কাজ সহজে শেখা যায়। ফ্রিল্যান্সিংয়ের বেশিরভাগ কাজ বিদেশী বায়ার অফার করে থাকেন। যার কারণে ফ্রিল্যান্সারদের কম্পিউটার ইন্টারনেট এবং ইংরেজীতে দক্ষতা থাকতে হয়।
তবে কপি পেস্ট টাইপিং এর ক্ষেত্রে ইংরেজী কম জেনেও কাজ করা যায়। এটি ফ্রিল্যান্সিং এর সহজ একটি সাইট। কোনো কিছু কপি পেস্ট করতে টাইপিং এর কাজ ভালো জানতে হবে।
কপি-পেস্টের কাজও ভালো পাওয়া যায় যদি আপনি ক্লায়েন্টের কাজ ভালো করে দিতে পারেন। কপি-পেস্টের কাজ মূলত হ্যান্ডরাইটিং বা
কম্পিউটারের যেকোন রাইটিং এক বা একাধিক লেখা বিদেশী বায়ার দিয়ে থাকে। এই রাইটিং গুলো একই রেখে টাইপ করে তাদের কাছে সাবমিট করতে হয়।
এই কাজ নেওয়া বা জমা দেওয়া দুটো ইমেইলের মাধ্যমে করতে হয়। লেখা সঠিক হলে বিদেশি বায়ারদের থেকে ভাল আউটপুট আসবে।
সহজ ফ্রিল্যান্সিং কাজ নিয়ে শেষ কথা
আশা করি ফ্রিল্যান্সিং এ কি কি কাজ করা যায় এবং ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ সম্পর্কে বেশ ভালো একটা ধারণা পেয়েছেন।
ফ্রিল্যান্সার হিসেবে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে ফ্রিল্যান্সিংয়ের কিছু সহজ কাজের মাধ্যমে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন। কোন কাজ শুরু করতে চাইলে আগে সহজ কাজ দিয়ে শুরু করা উচিত। শুরুতে যদি কঠিন কোন কিছু ভাবি তাহলে সেই কাজে বেশিদূর আগানো যায় না।
পেমেন্ট মেথড নিয়ে ঝামেলা মনে হলে সেরা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট বাদ দিয়ে আমাদের বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং সাইট এ কাজ করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিংয়ের কাজ আমরা অনেকে অনেক কঠিন মনে করি। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিংয়ের কিছু সহজ কাজও আছে যে কাজ শিখে আমরা সহজেই আমাদের ক্যারিয়ার ডেভলপ করতে পারি।
আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ফ্রি অনলাইন কোর্স করার সাইট রয়েছে যেখানে কোর্স করেও নিজের দক্ষতা অর্জন করতে পারেন, রয়েছে বাংলায় অনলাইন কোর্স করার প্লাটফর্মও।
ফ্রিল্যান্সাররা একাধিক কোম্পানি বা ব্যক্তির কাজ করে থাকে যেটা অন্য জবের ক্ষেত্রে সম্ভব হয়না। ফ্রিল্যান্সিংয়ের স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ থাকে। ইচ্ছা অনুযায়ী কাজ করা যায় এবং কাজের ভিত্তিতে সারা মাসে আয় করতে পারে।
শিক্ষিত ও অল্প শিক্ষিত, বেকার যুবক-যুবতী চাইলে ফ্রিল্যান্সিংয়ের সঠিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে নিজেকে একজন প্রতিষ্ঠিত ফ্রিল্যান্সার হিসেবে গড়ে তুলতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার জন্য কোনো একটি বিষয়ে দক্ষতা থাকা জরুরী। তার সাথে আপনার ইন্টারনেট ব্যবহারের উপরেও ভালো জ্ঞান থাকতে হবে। তবে আপনার যদি কম্পিউটারের একাধিক বিষয়ে দক্ষতা থাকে, তাহলে স্বভাবতই আপনি বড় পরিধিতে কাজ করতে পারবেন। আপনার ক্লায়েন্টদের বেশিরভাগই হবেন অবাঙ্গালী, সুতরাং তাদের সাথে আপনার ইংরেজিতে যোগাযোগ করতে হবে। তারা Skype বা অন্য মেসেঞ্জার সার্ভিসের মাধ্যমে আপনার ইন্টারভিউ নিতে পারেন। তাই ইংরেজির ওপর ভালো দখল থাকা খুবই গুরূত্বপূর্ণ।
ধন্যবাদ
প্রতিবর্তন এর প্রতিষ্ঠাতাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই পোস্ট টি করার জন্য। ফ্রিল্যান্সিং এর ১০ টি কাজ অনেক সুন্দরভাবে বুঝিছেন আপনি। বিশেষকরে যারা নতুন তাদের জন্য এই পোস্ট টি অনেক উপকারে আসবে। আসুন সবাই মিলে নিজের দেশের মানুষকে এই রকম তথ্য দিয়ে উপকার করি।
অসংখ্য ধন্যবাদ।
লেখায় সহজ এবং আগ্রহ বাড়ার মত আশ্বাস ও সত্যতা পাওয়া যায়। অসংখ্য ধন্যবাদ লেখা গুলোকে পোস্ট করার জন্য।
ধন্যবাদ ভাই।।